Now Reading
Sandip Ghosh finally arrested

Sandip Ghosh finally arrested

Avatar photo
Sandip Ghosh

Kolkata, once known as the City of Joy, is now engulfed in despair and outrage following the horrific rape of a young doctor at RG Kar Hospital. Protests have erupted across the city and the nation, demanding justice. As former principal Sandip Ghosh is arrested, hope emerges, but the pursuit of justice continues.

Kolkata, the City of Joy, was plunged into a state of despair and rage. The tranquility of its streets had been shattered by a heinous crime that had sent shockwaves through the city. On the night of August 9th, a young, aspiring second-year PG doctor, working a night shift at the prestigious RG Kar Hospital, was subjected to a horrific ordeal. This resulted in protests all across not just Kolkata or West Bengal but across the country. But these protests were leading to no result as the ex-principal of the college Mr. Sandip Ghosh who is suspected to the entire crime was roaming around freely. But today some hope has risen as he has been arrested.

Let us do a recap of the incident. Allegedly ten men, their identities still shrouded in mystery, had invaded the hospital and assaulted the doctor, leaving her scarred both physically and emotionally. The news of the rape sent a wave of outrage through the city. Citizens, students, and professionals alike were united in their demand for justice.

Days turned into weeks, and yet, the perpetrators remained at large. The CBI, tasked with investigating the case, faced mounting pressure from a public demanding swift action. The hospital itself came under scrutiny, with allegations of negligence and security lapses swirling around it.

The city erupted in protests. Crowds gathered, their voices echoing with anger and frustration. The latest being the ex-students from various schools and colleges who too started protesting through the streets, carrying banners and placards that demanded justice for the victim. The iconic College Square and Shyambazar were transformed into rallying points for the protesters.

The alumni of different educational institutes deeply shaken by the incident, joined the cause. They organized marches, held open house discussions, and lobbied for faster legal proceedings. Their collective voice resonated with the city, amplifying the demand for justice.

Amidst the growing public outcry, the CBI made a breakthrough. Sandip Ghosh, the former principal of RG Kar Hospital, was arrested on charges of financial misconduct. While the arrest was a significant development, it did not alleviate the underlying concern: the perpetrators of the rape remained elusive.

The city continued to mourn and protest. The incident had exposed deep-rooted issues within the healthcare system, raising questions about the safety and security of medical professionals. The City of Joy, once synonymous with warmth and hospitality, was grappling with a dark reality.

As the days turned into weeks, the hope for justice dwindled. The victim’s family, torn apart by grief, clung to the belief that the perpetrators would be brought to justice. The city, united in its sorrow, stood by them, vowing to continue the fight until the perpetrators were behind bars. The City of Joy, though wounded, refused to be silenced. Its spirit, resilient and unwavering, would not be broken. Justice for R G Kar, Sandip Ghosh is just the beginning. Waiting for the rest. _______________________________________________________________________________

“ন্যায়বিচারের দাবি”

See Also
Mud Café

রাজ্যের প্রতিষ্ঠিত চিকিৎসা কেন্দ্র আর জি কার হাসপাতালে এক দ্বিতীয় বর্ষের পিজি ডাক্তারের উপর চরম নির্যাতনের ঘটনা সারা রাজ্যে তোলপাড় ফেলে দিয়েছে। গত ৯ই আগস্ট, রাতের শিফটে কাজ করতে গিয়ে এই ঘটনা ঘটে। অভিযোগ, অন্তত ১০ জনের একটি দল এই ডাক্তারের উপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছে। কিন্তু ঘটনার ২৩ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও সিবিআই এর পক্ষ থেকে কোনও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

 

এই ঘটনার প্রতিবাদে সারা রাজ্যে তীব্র আন্দোলন শুরু হয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, ছাত্র, অভিভাবক, সর্বস্তরের মানুষ এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন। প্রতিবাদকারীরা স্লোগান দিয়ে চাঁদমারা করছেন, “আমরা টাকা চাই না, আমরা ন্যায়বিচার চাই”। দিনের পর দিন এই আন্দোলন তীব্রতর হতে থাকছে।

গত ২১শে আগস্ট, দক্ষিণ কলকাতার প্রায় ২৮টি স্কুল অ্যালুমনাই গ্রুপের প্রায় ১৫,০০০ জন এবং কেন্দ্রীয় কলকাতার ২৭টি স্কুলের ৪০০ জন প্রতিবাদী এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন। পাতুলি-তে একটি উন্মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে অপরাধীদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়েছিল। একজন পুলিশ অফিসারের উপর প্রতিবাদীদের ক্ষোভ ঝড়ে উঠেছিল, যখন তিনি একটি স্ট্রিট প্লে রেকর্ড করছিলেন, যেখানে “আমরা ন্যায়বিচার চাই” বার্তা স্পষ্ট ছিল। প্রতিবাদকারীরা ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছিলেন এবং প্রশ্ন করেছিলেন, “দ্বিতীয় বর্ষের একজন পিজি ডাক্তার ধর্ষিত হয়ে হত্যা হলে তারা কী করছিল, এবং সেই সময় সে কী করছিল যে কেউ তার রক্ষা করার জন্য জিজ্ঞাসা করেনি”। দক্ষিণ কলকাতার স্কুল অ্যালুমনাই গ্রুপগুলি যাদবপুর থেকে গড়িয়াঘাট পর্যন্ত এবং কেন্দ্রীয় কলকাতার অ্যালুমনাই গ্রুপগুলি কলেজ স্কয়ার থেকে শ্যামবাজার পর্যন্ত মার্চ করেছিল। এমনকি কিছু স্কুল শিক্ষক এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন কর্মচারী এই প্রতিবাদে যোগ দিয়েছিলেন। তাদের একমাত্র দাবি ছিল যে তাদের স্বরে সরকারের দমন করা উচিত নয়। অপরাধীদের শাস্তি হওয়া উচিত এবং ন্যায়বিচার না হওয়া পর্যন্ত প্রতিবাদ বন্ধ হবে না। আনন্দের শহর এখন ক্ষোভের শহর, দাবির শহর। এই ধরনের প্রতিবাদে সিবিআই অবাক হয়ে গিয়েছে। আজ সন্ধ্যায় আর জি কার কলেজের অভিযুক্ত প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে ‘আর্থিক অনিয়ম’ নিয়ে সিবিআই গ্রেফতার করেছে। সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করার পর তাকে কলকাতার নিজাম প্যালেস অফিসে এসকর্ট করা হয়েছিল। আর জি কারের প্রাক্তন উপ-সুপারিনটেনডেন্ট ডাঃ অখিলেশ আলি ঘোষের দায়িত্বকালে অনেক আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। ধর্ষণের ঘটনার পর আর জি কার মিডিয়ার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছিল, কিন্তু দিনের পর দিন আরও অনেক অপরাধ বেরিয়ে আসছে। এইবার অপরাধীদের শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত প্রতিবাদ বন্ধ হবে না। আমরা আশা করি আনন্দের শহর শীঘ্রই তার পবিত্রতা এবং হাসি ফিরে পাবে।

What's Your Reaction?
Excited
1
Happy
2
In Love
0
Not Sure
0
Silly
0
View Comments (0)

Leave a Reply

Your email address will not be published.


Scroll To Top